একটি ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার আগে অনেক কিছু জেনে বুঝে নেওয়া টা উচিত, আর প্রথমবার হলে তো অনেক কিছু অজানাই থাকে, যেটা অনেকেই দুঃশ্চিন্তায় পড়ে যায়। কার্ড নেওয়ার পূর্বে যা যা জানা দরকার তার প্রাথমিক একটা লিষ্ট রেডি করেছি। আশা করি অনেকের কাজে আসবে।
নিচের তালিকা অনুযায়ী কোন ব্যাংকের কার্ড টা নেওয়া যেতে পারে তা জানাবেন:
- Issuance Fee - কিছু কার্ডের জন্য বিনামূল্যে
- Renewal/Annual Fee Waiver - ১৮/২৪ টা লেনদেন হলে অথবা Reward points ব্যবহার করে মওকুফ করা যায়।
- ফ্রী হাইয়ার ক্রেডিট লিমিট মেইন্টেনেন্স ফি সিস্টেম
- SMS সার্ভিস - চার্জ আছে তবে বন্ধ করা যেতে পারে
- E-MAIL সার্ভিস - চার্জ নেই
- মিনিমাম লেট পেমেন্ট ফি
- মিনিমাম ওভার লিমিট ফি
- মিনিমাম মার্ক আপ ফি
- কারেন্সি সুবিধা (ডুয়েল, ডাইনামিক, মাল্টি) - বেশিরভাগ ক্রেডিট কার্ডই ডুয়াল কারেন্সি এবং ডাইনামিক কারেন্সি সুবিধাযুক্ত হয়। তবে অবশ্যই পাসপোর্টে ডলার এন্ডোর্স করে নিতে হবে।
- ডলার এন্ডোর্সমেন্ট (সান্ধ্যকালীন ব্যাংকিং সেবা সুবিধা): কিছু ব্যাঙ্কের জন্য AD (Authorised Dealer) শাখায় যেতে হতে পারে। সান্ধ্যকালীন ব্যাংকিং সুবিধা নেই।
- ডলার রেট (বাংলাদেশ ব্যাংক দ্বারা নির্ধারিত রেট এর চেয়ে বেশী নেয় নাকি? আর নিলে কত টাকা তারতম্য থাকে?): কয়েক টাকা কমবেশি হতে পারে। এছাড়া কার্ডে লেনদেনের ক্ষেত্রে ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য হবে।
- ক্যাশ উইথড্র সুবিধা
- ফান্ড ট্রান্সফার সুবিধা
- বিদেশে ক্যাশ টাকা বা লোকাল কারেন্সি তোলার সুবিধা কেমন এবং ফি সমূহ
- বিল পেমেন্ট (এডুকেশন ফি,ভিসা ফি,বিদ্যুৎ,পানি সহ অন্যান্য বিল পেমেন্ট সুবিধা)
- এড মানি ফ্রী সুবিধা (বিকাশ নগদ রকেট ইত্যাদি): নেই
- ই-কমার্স এবং অনলাইন পেমেন্ট: সকল ক্রেডিট কার্ডেই সম্ভব
- ফ্রিলেন্সিং (অনলাইন বুস্ট)
- লাউঞ্জ এক্সেস, প্রায়োরিটি পাস: নির্ভর করে
- মিট এন্ড গ্রিড (এয়ারপোর্ট ডপ এন্ড রিসিভ): কার্ডের উপর নির্ভর করে।
- সাপ্লিমেন্টারী কার্ড সুবিধা (সাপ্লিমেন্টারী কার্ডধারী লাউঞ্জ এক্সেস পাবে কিনা?): কার্ডের উপর নির্ভর করে।
- এপস সুবিধা: সব ব্যাঙ্কেই আছে।
- বীমা: চাইলে বন্ধ করা যায়, তবে ব্যাঙ্কভেদে ব্রাঞ্চে গিয়ে ফর্ম জমা দিতে হবে অথবা কল সেন্টার থেকেই করা যাবে।
- কতটা পর্যন্ত EMI করা যায় এবং কত মাস
- NFC: আছে, চাইলে বন্ধ করা যায়।
- পয়েন্ট সুবিধা: আছে।
Comments