Skip to main content

Learn Finance and Tech

Showing posts from 2023

Show All

EBL Daraz VISA Prepaid Card-এ টাকা/BDT ডিপোজিট করার পদ্ধতি

Image

EBL-এ যাদের একাউন্ট নেই, তারা স্কাইব্যাংকিং এপ দিয়ে এই প্রিপেইড কার্ডে টাকা ডিপোজিট করতে পারেন না। ফলে ব্রাঞ্চে গিয়ে ভিড় জমিয়ে প্রিপেইড কার্ডের জন্যে আলাদা ধরনের প্রিপেইড ডিপোজিট স্লিপ ফিলাপ করে কার্ডে BDT অথবা USD ডিপোজিট করতে হয়। এটা অবশ্যই একটা বিরাট বড় ঝামেলার ব্যাপার। কিন্তু অন্য ব্যাংক এর ইন্টারনেট ব্যাংকিং এপ থেকে এই কার্ডে NPSB করে খুব সহজেই টাকা ডিপোজিট করা যায়। NPSB করে যেভাবে কার্ডে টাকা ডিপোজিট করবেন: EBL Daraz ভিসা প্রিপেইড কার্ডের খয়েরী রংয়ের খামের ভেতরে একটা শাদা বড় কাগজ থাকে। যেটার উপরের ডানদিকে একাউন্ট নাম্বার নাম দিয়ে ১৫ ডিজিটের একটা বিশেষ সংখ্যা উল্লেখ করানো থাকে। এবার অন্য ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং এপ থেকে বেনিফিশিয়ারি সেট করতে একাউন্ট হোল্ডারের নামের জায়গায় আপনার NID কিংবা পাসপোর্টে থাকা পূর্ণাঙ্গ নাম দিন। একাউন্ট টাইপ অপশনে ❝Account❞ সিলেক্ট করুন, ❝Card❞ নয়। তারপরে একাউন্ট নাম্বারের জায়গায় সেই ১৫ ডিজিটের বিশেষ সংখ্যাটা ইনপুট দি…

ক্রেডিট কার্ডের ইন্স্যুরেন্স

ক্রেডিট কার্ড শব্দটি ইংলিশে শুনতে সুন্দর শুনালেও বাংলায় শুনতে কিন্তু একদমই সুন্দর নয়। সহজ বাংলায় ক্রেডিট কার্ড মানেই হল ঋণ কার্ড। যাই হোক, সেই ঋণ কার্ডের একটি ফিচার বাই ডিফল্ট চালু করানোই থাকে, তা হল কার্ডের ইন্সুরেন্স সার্ভিস। ক্রেডিট কার্ডের সর্বমোট বকেয়া বিলের উপরে ভ্যাটসহ সর্বমোট ০.৪০% হারে ইন্স্যুরেন্স চার্জ প্রয়োজ্য হয়ে প্রতি মাসে মাসে বিল জেনারেট হয়ে থাকে। অর্থাৎ কেউ যদি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে গত মাসে ১ লাখ টাকার শপিং করে থাকেন, তাহলে এই মাসে ইন্স্যুরেন্সের ০.৪০% চার্জসহ সর্বমোট বিল জেনারেট হবে ১ লাখ ৪০০ টাকা।\ বিল জেনারেট হবার পরে আপনি ৫০ হাজার ৪০০ টাকা পরিশোধ করে দিলেন। তাহলে আগামী মাসে সেই বকেয়া ৫০ হাজার টাকার সাথে সুদ সংযুক্ত হওয়ার পরে শুধুমাত্র ইন্স্যুরেন্সের চার্জই আবারো আসবে আরো প্রায় ২০০+ টাকা। একটু খেয়াল করে দেখুন, আপনি ইতিপূর্বে ১ লাখ টাকার বিলে যেই ৪০০ টাকা ইন্স্যুরেন্স চার্জ দিলেন, সেই টাকারই বকেয়া ৫০ হাজার টাকায় নতুন করে ২০০ টাকা ইন্স্…

ক্রেডিট কার্ডের EMI

Image

EMI এর অর্থ হচ্ছে: Equated Monthly Installment অনেকের মধ্যেই একটি বহুল প্রচলিত ভুল ধারণা রয়েছে যে, ক্রেডিট কার্ডের সর্বমোট লিমিট যদি হয় ১ লাখ টাকা, তাহলে দেড় লাখ টাকার পন্য EMI করে কেনা যাবে। এটা সম্পূর্ণই একটা ভ্রান্ত ধারণা। কারণ আপনার ওয়ালেটে ১০০ টাকা থাকলে যেমন ১০১ টাকার পন্য কখনোই কেনা যাবে না, ঠিক একইভাবে ১ লাখ টাকার ক্রেডিট লিমিটের কার্ড দিয়ে তারচেয়ে বেশি টাকার পন্য কখনোই কেনা যায় না। EMI সম্পর্কে ভুল ধারণা থাকার কারণে অনেকেই মাত্র ২৫ হাজার টাকার FDR করে সেই FDR এর ৯০% ক্রেডিট লিমিটের ক্রেডিট কার্ড নিচ্ছেন। অথচ এই লিমিটের কার্ড দিয়ে আপনি কখনো ২৫ হাজার টাকার পন্য ক্রয় করতে পারবেন না, আর ১ লাখ টাকার পন্য EMI করে কেনা তো বহু দূরের কথা। ধরুন আপনার কার্ডের সর্বমোট ক্রেডিট লিমিট ১ লাখ টাকা। নিয়ম হচ্ছে আপনি কার্ডের পুরো টাকা খরচ না করে, কার্ডে ৫ হাজার টাকা অবশিষ্ট রেখে ৯৫ হাজার টাকার পন্য EMI করে কিনলেন। ৫/১০ হাজার টাকা ক্রেডিট কার্ডে অবশিষ্ট রাখবেন এ…